ব্রেকিং নিউজ
নান্দাইল পুলিশের অভিযানে চোরাই যাওয়া ৮ গরু উদ্ধার পাইকগাছায় মেয়ের জামাই পছন্দ না হওয়ায় মা কর্তৃক মেয়ের গর্ভের সন্তান নষ্ট বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের আয়োজনে চট্রগ্রামে বৃক্ষরোপনে উদ্বুদ্ধকরণে বর্ণাঢ্য রেলি অনুষ্ঠিত ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় স্টেশন মাস্টারসহ তিনজনকে বরখাস্ত টালিউড সুপারস্টার দেবকে বহকারী হেলিকপ্টারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইলে ছাত্রীকে নিয়ে পালিয়েছে শিক্ষিকা
×

ইমরান রানা , চট্টগ্রাম
প্রকাশ : ২৪/৪/২০২৪, ১:২৭:৫৩ PM

নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নেকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল

নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নেকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম আই ইনফার্মারি অ্যান্ড ট্রেইনিং কমপ্লেক্স (সিইআইটিসি)-র কর্তৃপক্ষ।প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক মো. কবির হোসাইন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নিকাব পরা কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা আগামী পহেলা মে থেকে কার্যকর করা হবে।

নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নেকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম আই ইনফার্মারি অ্যান্ড ট্রেইনিং কমপ্লেক্স (সিইআইটিসি)-র কর্তৃপক্ষ।প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক মো. কবির হোসাইন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নিকাব পরা কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা আগামী পহেলা মে থেকে কার্যকর করা হবে।

গত ১৬ এপ্রিল জারি করা এ নোটিশে বলা হয়েছে, ‘আমাদের গ্রাহকদের কাছে একটি ইতিবাচক পেশাদার ভাবমূর্তি তৈরি করতে এবং রোগী ও জনসাধারণের আস্থা বাড়াতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলার একটি অংশ হিসাবে, ব্যবস্থাপনা কর্মীদের জন্য একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে সিইআইটিসি। এটি ১ মে থেকে কার্যকর করা হবে। সবাইকে তাদের সহযোগিতা প্রসারিত করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।’


এতে বলা হয়েছে, মহিলা কর্মচারীরা মুখ ঢেকে রাখতে পারবেন না। হিজাব অনুমোদিত। ডিউটির সময় নেকাব এবং বোরকা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিইআইটিসির নারী কর্মচারী একটি গণমাধ্যমকে বলেন, ইসলামে মুসলিম নারীদের জন্য বোরকা একটি বাধ্যতামূলক ড্রেস কোড। ধর্মীয় এই পোশাকটি নিষিদ্ধ করার অধিকার কর্তৃপক্ষের নেই। এটি অতিরঞ্জিত বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কিছু নয়।

চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র- সিইআইটিসি নামে পরিচিত হাসপাতালটি ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বেসরকারি এ হাসপাতালটি চক্ষু চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। হাসপাতালটিতে প্রতিদিন প্রায় সাত শতাধিক রোগী চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে।